- বিবাহ করতে উৎসাহ দান। আল্লাহর বাণী: তোমরা বিবাহ করবে নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগ।
- যে বিবাহ করার সামর্থ্য রাখে না, সে সওম পালন করবে।
- রাসূলে করীম (সা.) এর বাণী: তোমাদের মধ্যে যাদের বিবাহ করার সামর্থ্য আছে, সে যেন বিবাহ করে।…….
- বিবাহ করতে উৎসাহ দান। আল্লাহর বাণী: তোমরা বিবাহ করবে নারীদের মধ্যে যাকে তোমাদের ভাল লাগ।
- বহুবিবাহ।
- বহুবিবাহ। (২}
- বহুবিবাহ। (৩}
- যদি কেউ কোন নারীকে বিবাহ করার উদ্দেশ্যে হিজরত করে অথবা কোন সৎ কাজ করে তবে তার নিয়্যাত অনুসারে (ফল) পাবে।
- এমন দরিদ্র ব্যক্তির সাথে বিবাহ যিনি কুরআন ও ইসলাম সম্পর্কে অবহিত।
- যদি কেউ তার (মুসলমান) ভাইকে বলে, আমার স্ত্রীগণের মধ্যে যাকে তুমি চাও, আমি তোমার জন্য তাকে তালাক দেব।
- বিবাহ না করা এবং খাসি হয়ে যাওয়া অপছন্দনীয়।
- বিবাহ না করা এবং খাসি হয়ে যাওয়া অপছন্দনীয়। (২)
- বিবাহ না করা এবং খাসি হয়ে যাওয়া অপছন্দনীয়। (৩}
- কুমারী মেয়ের বিবাহ সম্পর্কে।
- কুমারী মেয়ের বিবাহ সম্পর্কে। (২}
- তালাকপ্রাপ্তা অথবা বিধবা রমণীকে বিবাহ করা।
- তালাকপ্রাপ্তা অথবা বিধবা রমণীকে বিবাহ করা। (২}
- বয়স্ক পুরুষের সাথে অল্প বয়স্কা মেয়ের বিবাহ।
- কোন প্রকৃতির মেয়ে বিবাহ করা উচিত এবং কোন ধরনের মেয়ে উত্তম এবং নিজের ঔরসের জন্য কোন ধরনের মেয়ে পছন্দ করা মুস্তাহাব।
- দাসী গ্রহণ এবং আপন দাসীকে মুক্ত করে বিবাহ করা।
- দাসী গ্রহণ এবং আপন দাসীকে মুক্ত করে বিবাহ করা। (২}
- দাসী গ্রহণ এবং আপন দাসীকে মুক্ত করে বিবাহ করা। (৩}
- ক্রীতদাসীকে আযাদ করাকে মোহর হিসাবে গণ্য করা।
- দরিদ্র ব্যক্তির বিবাহ করা বৈধ।
- স্বামী এবং স্ত্রীর একই দীনভূক্ত হওয়া।
- স্বামী এবং স্ত্রীর একই দীনভূক্ত হওয়া। (২}
- স্বামী এবং স্ত্রীর একই দীনভূক্ত হওয়া। (৩}
- স্বামী এবং স্ত্রীর একই দীনভূক্ত হওয়া। (৪}
- বিবাহের ব্যাপারে ধন-সম্পদের সামঞ্জস্যে প্রসঙ্গে এবং ধনী মহিলার সাথে গরীব পুরুষের বিবাহ।
- অশুভ স্ত্রীলোকদের থেকে দূরে থাকা।
- অশুভ স্ত্রীলোকদের থেকে দূরে থাকা। (২}
- অশুভ স্ত্রীলোকদের থেকে দূরে থাকা। (৩}
- অশুভ স্ত্রীলোকদের থেকে দূরে থাকা। (৪}
- ক্রীতদাসের সঙ্গে মুক্ত মহিলার বিবাহ।
- চারের অধিক বিবাহ না করা সম্পর্কে।
- আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমাদের জন্য দুধমাতাকে হারাম করা হয়েছে।……..
- আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমাদের জন্য দুধমাতাকে হারাম করা হয়েছে।……..(২}
- আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমাদের জন্য দুধমাতাকে হারাম করা হয়েছে।…….. (৩}
- যারা বলে দু’বছরের পর দুধপান করালে দুধের সম্পর্ক স্থাপন হবে না।
- যে সন্তান যে মহিলার দুধ পান করে, সে সন্তান ঐ মহিলার স্বামীর দুধ-সন্তান হিসাবে গণ্য হবে।
- দুধমাতার সাক্ষ্য গ্রহণ।
- আল্লাহর বাণী: “এবং তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যার সাথে সংগত হয়েছে তার পূর্ব স্বামীর ঔরসে তার গর্ভজাত কন্যা, যারা তোমাদের অভিভাককত্বে আছে”
- আল্লাহ তায়ালার বাণী: “দুই বোনকে একত্রে বিবাহ করা (হালাল হয়) তবে অতীতে যা হয়ে গেছে”।
- আপন ফুফু যদি কোন পুরুষের স্ত্রী হয়, তবে যেন কোন মহিলা উক্ত পুরুষকে বিবাহ না করে।
- আপন ফুফু যদি কোন পুরুষের স্ত্রী হয়, তবে যেন কোন মহিলা উক্ত পুরুষকে বিবাহ না করে।
- আপন ফুফু যদি কোন পুরুষের স্ত্রী হয়, তবে যেন কোন মহিলা উক্ত পুরুষকে বিবাহ না করে। (৩}
- আশ-শিগার বা বদল বিবাহ।
- কোন মহিলা কোন পুরুষের কাছে নিজেকে সমর্পণ করতে পারে কিনা?
- ইহরামকারীর বিবাহ।
- অবশেষে রাসূল (সা.) মুতাআ বিবাহ নিষেধ করেছেন।
- অবশেষে রাসূল (সা.) মুতাআ বিবাহ নিষেধ করেছেন। (২}
- অবশেষে রাসূল (সা.) মুতাআ বিবাহ নিষেধ করেছেন। (৩}
- স্ত্রীলোকের সৎ পুরুষের কাছে নিজেকে পেশ করা।
- স্ত্রীলোকের সৎ পুরুষের কাছে নিজেকে পেশ করা। (২}
- নিজের কন্যা অথবা বোনকে বিবাহের জন্য কোন নেককার পরহেজগার ব্যক্তির সামনে পেশ করা।
- নিজের কন্যা অথবা বোনকে বিবাহের জন্য কোন নেককার পরহেজগার ব্যক্তির সামনে পেশ করা। (২}
- বিবাহ করার পূর্বে মেয়ে দেখে নেয়া।
- বিবাহ করার পূর্বে মেয়ে দেখে নেয়া। (২}
- যারা বলে, ওলী বা অভিভাবক ব্যতীত বিবাহ শুদ্ধ হয় না, তারা আল্লাহ তায়ালার কালাম দলীল হিসাবে পেশ করে, “হে বিশ্বাসীগণ ! তোমরা যখন স্ত্রীদের তালাক দাও তাদের নির্দিষ্ট ইদ্দত পূর্ণ করে ……..
- যারা বলে, ওলী বা অভিভাবক ব্যতীত বিবাহ শুদ্ধ হয় না, তারা আল্লাহ তায়ালার কালাম দলীল হিসাবে পেশ করে, “হে বিশ্বাসীগণ ! তোমরা যখন স্ত্রীদের তালাক দাও তাদের নির্দিষ্ট ইদ্দত পূর্ণ করে …….. (২}
- যারা বলে, ওলী বা অভিভাবক ব্যতীত বিবাহ শুদ্ধ হয় না, তারা আল্লাহ তায়ালার কালাম দলীল হিসাবে পেশ করে, “হে বিশ্বাসীগণ ! তোমরা যখন স্ত্রীদের তালাক দাও তাদের নির্দিষ্ট ইদ্দত পূর্ণ করে …….. (৩}
- যারা বলে, ওলী বা অভিভাবক ব্যতীত বিবাহ শুদ্ধ হয় না, তারা আল্লাহ তায়ালার কালাম দলীল হিসাবে পেশ করে, “হে বিশ্বাসীগণ ! তোমরা যখন স্ত্রীদের তালাক দাও তাদের নির্দিষ্ট ইদ্দত পূর্ণ করে …….. (৪}
- ওলী বা অভিভাবক নিজেই যদি বিবাহের প্রার্থী হয়।
- ওলী বা অভিভাবক নিজেই যদি বিবাহের প্রার্থী হয়। (২}
- কার জন্য ছোট শিশুদের বিবাহ দেয়া বৈধ।
- আপন পিতা কর্তৃক নিজ কন্যাকে কোন ইমামের সঙ্গে বিবাহ দেয়া।
- সুলতানই ওলী বা অভিভাবক (যার কোন ওলী নেই)।
- পিতা বা অভিভাবক কুমারী অথবা বিবাহিতা মেয়েকে তাদের সম্মতি ব্যতীত বিবাহ দিতে পারে না।
- পিতা বা অভিভাবক কুমারী অথবা বিবাহিতা মেয়েকে তাদের সম্মতি ব্যতীত বিবাহ দিতে পারে না। (২)
- যদি কোন ব্যক্তি তার কন্যার অনুমতি ব্যতীত তাকে বিবাহ দেয়, সে বিবাহ বাতিল বলে গণ্য হবে।
- যদি কোন ব্যক্তি তার কন্যার অনুমতি ব্যতীত তাকে বিবাহ দেয়, সে বিবাহ বাতিল বলে গণ্য হবে। (২}
- ইয়াতীম বালিকার বিবাহ দেয়া।
- যদি কোন বিবাহ প্রার্থী পুরুষ অভিভাবককে বলে, অমুক মেয়েকে আমার কাছে বিবাহ দিন এবং মেয়ের অভিভাবক বলে তাকে……..
- কোন ব্যক্তির প্রস্তাবের উপর প্রস্তাব দেবে না, যতক্ষণ না পর্যন্ত তার বিবাহ হবে অথবা প্রস্তাব উঠিয়ে নেবে।
- কোন ব্যক্তির প্রস্তাবের উপর প্রস্তাব দেবে না, যতক্ষণ না পর্যন্ত তার বিবাহ হবে অথবা প্রস্তাব উঠিয়ে নেবে। (২)
- বিবাহের প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা।
- বিবাহের খুতবা।
- বিবাহ অনুষ্ঠানে এবং বিবাহ ভোজে দফ বাজানো।
- আল্লাহর বাণী: “এবং তোমরা তোমাদের স্ত্রীদিগকে সন্তুষ্টচিত্তে মোহরানা পরিশোধ কর”। ……..
- কুরআন শিক্ষা দেয়ার বিনিময়ে এবং কোন মোহরানা ব্যতীত বিবাহ প্রদান।
- মোহরানা হিসাবে দ্রব্যসামগ্রী এবং লোহার আংটি।
- বিবাহতে শর্ত আরোপ করা।
- বিবাহের সময় মেয়েদের জন্য যেসব শর্ত আরোপ করা বৈধ নয়।
- বরের জন্য সুফরা ব্যবহার করা।
- বরের জন্য সুফরা ব্যবহার করা।(২)
- বরের জন্য কিভাবে দোয়া করতে হবে।
- ঐ নারীদের দোয়া যারা কনেকে সাজায় এবং বরকে উপহার দেয়।
- জিহাদে যাওয়ার পূর্বে স্ত্রীর সঙ্গে মিলন প্রত্যাশী।
- যে ব্যক্তি নয় বছরের মেয়ের সাথে বাসর রাত্রি অতিবাহিত করে।
- সফরে স্ত্রীর মিলন সম্পর্কে ।
- দিনের বেলায় বিবাহবন্ধনের পর বাসর করা এবং আগুন জ্বালানো ও সাওয়ারী ব্যতীত।
- মহিলাদের জন্য বিছানার চাদর ও বালিশের ওয়ার ব্যবহার করা।
- যেসব নারী কনেকে বরের কাছে সাজিয়ে পাঠায় তাদের প্রসঙ্গ।
- দুলহানের জন্যে কাপড়-চোপড় পোষাক-পরিচ্ছদ ইত্যাদি ধার করা।
- স্ত্রীর কাছে গমনকালে কি বলতে হবে?
- ওয়ালীমা একটি অধিকার।
- ওয়ালীমা বা বিবাহ-ভোজের ব্যবস্থা করা উচিত, যদিও তা একটি বকরীর দ্বারা হয়।
- ওয়ালীমা বা বিবাহ-ভোজের ব্যবস্থা করা উচিত, যদিও তা একটি বকরীর দ্বারা হয়। (২)
- ওয়ালীমা বা বিবাহ-ভোজের ব্যবস্থা করা উচিত, যদিও তা একটি বকরীর দ্বারা হয়। (৩)
- ওয়ালীমা বা বিবাহ-ভোজের ব্যবস্থা করা উচিত, যদিও তা একটি বকরীর দ্বারা হয়। (৪)
- কোন ব্যক্তি কোন স্ত্রীর বিবাহের সময় অন্যদের বিবাহের সময়কার ওয়ালীমার চেয়ে বড় ধরনের ওয়ালীমার ব্যবস্থা করা।
- একটি ছাগলের চেয়ে কম কিছুর দ্বারা ওয়ালীমা করা।
- ওয়ালীমার দাওয়াত গ্রহণ করা কর্তব্য।………
- ওয়ালীমার দাওয়াত গ্রহণ করা কর্তব্য।………(২)
- ওয়ালীমার দাওয়াত গ্রহণ করা কর্তব্য।………(৩)
- ওয়ালীমার দাওয়াত গ্রহণ করা কর্তব্য।………(৪)
- যে দাওয়াত কবূল করে না, সে যেন আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নাফরমানী করল।
- বকরীর পায়া খাওয়ানোর জন্যও যদি দাওয়াত করা হয়।
- বিবাহ বা অন্যান্য অনুষ্ঠানে দাওয়াত গ্রহণ করা।
- বরযাত্রীদের সাথে মহিলা ও শিশুদের অংশগ্রহণ।
- যদি কোন অনুষ্ঠানে দীনের খেলাফ বা অপছন্দনীয় কোন কিছু নজরে আসে, তাহলে ফিরে আসে কি? ….
- নববধূ কর্তৃক বিবাহ অনুষ্ঠানে খেদমত করা।
- আন-নাকি বা অন্যান্য শরবত বা পানীয়, যার মধ্যে মাদকতা নেই। এই রকম শরবত ওয়ালীমাতে পান করানো।
- নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহার, আর এ সম্পর্কে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, নারীরা পাঁজরের হাড়ের মত।
- নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহার করার ওসীয়ত।
- নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহার করার ওসীয়ত।(২)
- আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমরা নিজেকে এবং তোমাদের পরিবারকে দোযখের আগুন থেকে বাঁচাও।
- পরিবার-পরিজনের সাথে উত্তম ব্যবহার।
- পরিবার-পরিজনের সাথে উত্তম ব্যবহার।(২)
- কোন ব্যক্তির নিজ কন্যাকে তার স্বামী সম্পর্কে উপদেশ দান করা।
- স্বামীর অনুমতিক্রমে স্ত্রীদের নফল রোযা রাখা।
- যদি কোন মহিলা তার স্বামীর বিছানা বাদ দিয়ে আলাদা বিছানায় রাত কাটায়।
- যদি কোন মহিলা তার স্বামীর বিছানা বাদ দিয়ে আলাদা বিছানায় রাত কাটায়। (২)
- স্বামীর অনুমতি ছাড়া অন্য কাউকে স্বামীগৃহে প্রবেশ করতে দেয়া উচিত নয়।
- স্বামীর অনুমতি ছাড়া অন্য কাউকে স্বামীগৃহে প্রবেশ করতে দেয়া উচিত নয়। (২)
- আল-আশীর অর্থাৎ স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ হওয়া।
- আল-আশীর অর্থাৎ স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ হওয়া। (২)
- তোমার স্ত্রীর তোমার উপর অধিকার আছে।
- স্ত্রী স্বামীগৃহের রক্ষক।
- পুরুষ মহিলাদের উপর কর্তৃত্ব কারী এবং দায়িত্বশীল, যেহেতু আল্লাহ তায়ালা একে অপরের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন……..নিশ্চয়ই আল্লাহ মহান ও শ্রেষ্ঠ।
- রাসূল (সা.)এর আপন স্ত্রীদের সাথে আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত এবং তাদের কক্ষের বাইরে অন্য কক্ষে অবস্থানের ঘটনা।
- রাসূল (সা.)এর আপন স্ত্রীদের সাথে আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত এবং তাদের কক্ষের বাইরে অন্য কক্ষে অবস্থানের ঘটনা। (২)
- স্ত্রীদের প্রহার করা নিন্দনীয় কাজ এবং আল্লাহ তায়ালা বলেন, (প্রয়োজনে) তাদেরকে মৃদু প্রহার কর।
- অবৈধ কাজে স্ত্রী স্বামীর আনুগত্য করবে না।
- আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, কোন স্ত্রীলোক যখন তার স্বামীর পক্ষ থেকে অশোভন ব্যবহার কিংবা উপেক্ষার আশংকা করে।
- আযল প্রসঙ্গে।
- আযল প্রসঙ্গে। (২)
- আযল প্রসঙ্গে।(৩)
- যখন সফরে যাওয়ার ইচ্ছা করবে, তখন স্ত্রীদের মধ্যে লটারি করে নেবে।
- যে স্ত্রী স্বামীকে নিজের পালার দিন সতীনকে দিয়ে দেয় এবং এটা কিভাবে ভাগ করতে হবে।
- যদি কেউ কুমারী স্ত্রী থাকা অবস্থায় বিবাহ করে কোন বিধবাকে।
- যদি বিধবা বিবাহিতা স্ত্রীর উপস্থিতিতে কুমারী মেয়ে বিবাহ করে।
- যে ব্যক্তি একই গোসলে একাধিক স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হয়।
- দিবাভাগে স্ত্রীদের নিকট গমন করা।
- কোন ব্যক্তি যদি অসুস্থতার সময় স্ত্রীদের অনুমতি নিয়ে এক স্ত্রীর কাছে সেবা-শুশ্রূষার জন্য থাকে এবং তাকে যদি সবাই অনুমতি দেয়।
- এক স্ত্রীকে অন্য স্ত্রীর চেয়ে বেশি ভালবাসা।
- কোন নারী কর্তৃক কৃত্রিম সাজ-সজ্জা করা এবং সতীনের মুকাবিলায় আত্মগরিমা প্রকাশ করা নিষেধ।
- আত্মমর্যাদাবোধ।
- আত্মমর্যাদাবোধ। (২)
- আত্মমর্যাদাবোধ। (৩)
- আত্মমর্যাদাবোধ। (৪)
- আত্মমর্যাদাবোধ। (৫)
- আত্মমর্যাদাবোধ। (৬)
- আত্মমর্যাদাবোধ। (৭)
- আত্মমর্যাদাবোধ। (৮)
- মহিলাদের বিরোধিতা এবং তাদের ক্রোধ।
- মহিলাদের বিরোধিতা এবং তাদের ক্রোধ। (২)
- কন্যার মধ্যে ঈর্ষা সৃষ্টি হওয়া থেকে বাঁধা প্রদান এবং ইনসাফমূলক কথা।
- পুরুষের সংখ্যা কম হবে এবং নারীর সংখ্যা বেড়ে যাবে।
- ‘মাহরাম’ অর্থাৎ যার সাথে বিবাহ হারাম সে ব্যতীত অন্য কোন পুরুষের সাথে কোন নারী নির্জনে দেখা করবে না এবং স্বামীর অনুপস্থিতিতে কোন নারীর কাছে কোন পুরুষের গমন (হারাম)
- ‘মাহরাম’ অর্থাৎ যার সাথে বিবাহ হারাম সে ব্যতীত অন্য কোন পুরুষের সাথে কোন নারী নির্জনে দেখা করবে না এবং স্বামীর অনুপস্থিতিতে কোন নারীর কাছে কোন পুরুষের গমন (হারাম) (২)
- লোকজনের উপস্থিতিতে স্ত্রীলোকের সাথে পুরুষের কথা বলা বৈধ।
- যে পুরুষ মহিলার মত সাজ-গোজ করে, তার সাথে কোন নারীর চলাফেরা নিষেধ।
- হাবশী বা অনুরূপ লোকদের প্রতি মহিলাদের সন্দেহজনক না হলে দৃষ্টি দেয়া যায়।
- প্রয়োজনে মহিলাদের ঘরের বাইরে যাওয়া।
- মসজিদে অথবা অন্য কোথাও যাওয়ার জন্য মহিলাদের স্বামীর অনুমতি গ্রহণ।
- যে সমস্ত মহিলার সাথে দুধ পান করার কারণে দুধ সম্পর্কীয় আত্মীয়তা হয়েছে তাদের সাথে সাক্ষাতের জন্য গমন করা এবং তাদের দিকে দৃষ্টিপাত করা যায়।
- এক মহিলা আর এক মহিলার সঙ্গে দেখা করে তার বর্ণনা যেন নিজের স্বামীর কাছে না দেয়।
- এক মহিলা আর এক মহিলার সঙ্গে দেখা করে তার বর্ণনা যেন নিজের স্বামীর কাছে না দেয়। (২)
- কোন ব্যক্তির এ কথা বলা যে, নিশ্চয়ই আজ রাতে আমি আমার সকল স্ত্রীর সাথে মিলিত হব।
- যদি কোন লোক দূরে থাকে অথবা পরিবার থেকে অনেকদিন অনুপস্থিত থাকে, তাহলে বাড়ি আসার পর ……..
- যদি কোন লোক দূরে থাকে অথবা পরিবার থেকে অনেকদিন অনুপস্থিত থাকে, তাহলে বাড়ি আসার পর …….. (২)
- সন্তান কামনা করা।
- সন্তান কামনা করা। (২)
- স্বামীর অবিদ্যমান স্ত্রী ক্ষুর ব্যবহার করবে এবং রুক্ষকেশী নারী (মাথায়) চিরুনী করে নেবে।
- “তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুষ্পুত্র, আপন নারীগণ………(২৪:৩১)
- যারা বয়ঃপ্রাপ্ত হয়নি।
- কোন ব্যক্তির তার সাথীকে এ কথা বলা যে তোমরা কি গত রাতে সহবাস করেছ? এবং……..
Sign up here with your email
 

 

 
ConversionConversion EmoticonEmoticon